Description
হোমমেড প্রোটিন পাউডার (Homemade Protein Powder) : প্রোটিন নিয়ে মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন। মনে রাখতে হবে যে প্রোটিন হল একটি ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট। এই উপাদান শরীরে কমলে অনেক সমস্যা দেখা যেতে পারে। এবার প্রোটিনের ঘাটতি হলে প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট (Protein Supplement) নিতে হয়। সেক্ষেত্রে প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট বা প্রোটিন পাওডার তো বাড়িতেও বানানো যায় (Homemade Protein Powder).
ঈশানী গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, রেগুলার ডায়েটরি অ্যালাওয়েন্স (RDA) অনুযায়ী একজন ভারতীয় মানুষের দেহে প্রতি কেজি ওজনে ১ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ ব্যক্তির ওজন যদি ৬০ কেজি হয়, তবে ৬০ গ্রাম প্রোটিন প্রতিদিন গ্রহণ করতে হবে। এটাই হল নিয়ম।
খাওয়ার সেরা সময় কখন ?
আপনার প্রতিদিনের প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা মিটাতে দিনের যেকোনো সময় খেতে পারেন,বিশেষ করে ওয়ার্কআঊটের পর বেশি কাজে লাগে।
হোমমেড প্রোটিন পাউডার এ থাকছে :
• Almonds/কাঠবাদাম ।
• Pistachios/পেস্তাবাদাম ।
• Walnuts/আখরোট ।
• Peanuts/চীনাবাদাম ।
• Cashewnut/কাজুবাদাম ।
• Pumpkin seeds/কুমড়ার বীজ ।
• Sunflower seeds/সূর্যমুখীর বীজ ।
• Flaxseeds/তিশি।
• Chia Seeds/চিয়াবীজ ।
• Oats/ওটস ।
• Milk Powder/গুঁড়া দুধ ।
প্রোটিন পাউডারের উপকারিতা :
• ওজন ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
• প্রোটিন সংশ্লেষণকে উদ্দীপিত করে যা পেশী বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
• প্রোটিন পাউডার ব্যায়ামের পরে পেশীর ব্যথা থেকে রিকভার করতে সহায়তা করে।
• প্রদাহ কমাতে সাহায্য করুন।
• রক্তচাপ কমাতে এবং ডায়াবেটিসের চিকিত্সা করতে সহায়তা করতে পারে (টাইপ 2)।
• প্রোটিন নিউরোট্রান্সমিটার হিসাবেও কাজ করে।
• মেটাবলিসম বুস্ট করে।
কিভাবে সংরক্ষণ করবেন ?
• শুঁকনো,পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
• রুম টেম্পারেচারে ৩/৪ সপ্তাহ রেখে খেতে পারবেন
• ফ্রিজে রাখলে ১/১.৫ মাস থাকবে।
প্রোটিন পাউডার ব্রেইন বুষ্টার কি ভাবে খাবেন ?
এক গ্লাস দুধে ১ চামচ ব্রেইন বুস্টার মিশিয়ে খাবেন।
গরম পানি দিয়ে ।
রুটি পরোটা ।
সেমাই ।
ফিরনি ।
বা যে কোন ডেজার্ট আইটেমের সাথে, শুধু এমনি ও খেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিশেষ উপকারী ।
Reviews
There are no reviews yet.